السلام عليكم ورحمة الله وبركاته
“আপনার ওপর শান্তি, আল্লাহর রহমত এবং তার বরকত হোক।”
রোযা ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের মধ্যে একটি, যা মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। রোযা শব্দটি আরবি “সওম” থেকে এসেছে, যার অর্থ হলো বিরত থাকা। ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে রোযা হলো সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, যৌনাচার এবং অন্যান্য যে সকল কাজ রোযা ভঙ্গের কারণ হয়, তা থেকে বিরত থাকা।
রমযান মাসের ফজিলত
রমযান মাসের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য ফজিলত ও আধ্যাত্মিক উপকারিতা। এটি এমন একটি সময়, যখন আল্লাহর রহমত প্রবাহিত হয়, শয়তান শিকলে বাঁধা থাকে এবং মুমিনরা তার পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে পারেন। কুরআনে রমযান সম্পর্কে বলা হয়েছে:
“রমযান মাসে কুরআন নাযিল করা হয়েছে, যা মানুষের জন্য পথনির্দেশ এবং সঠিক পথের জন্য আলোকপাত।” (সূরা আল-বাকারা, আয়াত ১৮۵)
এটি সেই মাস, যখন মুমিনরা দিনের বেলা খাদ্য, পানীয়, খারাপ কাজ ও খারাপ চিন্তা থেকে বিরত থাকে। রোজা শুধু শরীরকে খাদ্য থেকে বিরত রাখে না, এটি মন, হৃদয় এবং আত্মাকে নৈতিকভাবে শুদ্ধ করে, যাতে মানুষ তার পাপ ক্ষমা করতে পারে এবং আল্লাহর প্রতি তার আনুগত্য বৃদ্ধি পায়। আরো বিস্তারিত জানতে নিচের ক্লিক করুন
রোযার গুরত্ব ও ফযীলত
রমযান মুসলিম উম্মাহর জন্য একটি মহান মাস। এটি হলো আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত একটি রহমত, বরকত ও ক্ষমার মাস, যার মধ্যে এক লাইলাতুল কদর রয়েছে, যা হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। রোজা পালন মুসলিমদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত যা শুধুমাত্র খাদ্য ও পানীয় থেকে বিরত থাকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি আত্মশুদ্ধি, নৈতিক উৎকর্ষতা এবং আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার একটি প্রক্রিয়া।
রোযার প্রকারভেদ
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
রোযার উপকারিতা নিয়ত
রোযার জন্য নিয়ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়ত হলো মনের সংকল্প। রোযার নিয়ত সাধারণত এভাবে করা হয়: “নাওয়াইতু আন আসুমা গাদাম মিন শাহরি রমাদানা হাজিহিস সানাতি লিল্লাহি তা’আলা” অর্থাৎ “আমি আগামীকাল রমজান মাসের রোযা রাখার নিয়ত করলাম আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য।”
রোযার শর্তাবলী
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
রোযা ভঙ্গের কারণসমূহ
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
যে সব কারণে রোযা ভঙ্গ হয়না
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
যে সব কারণে রোযা ভঙ্গ হয়ে যায়
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
যে সব কারণে রোযা ভঙ্গ করা জায়েয
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
রোযার কাফফারা
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
রোযার উপকারিতা
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
সেহরী সম্পর্কে
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
ইফতার সম্পর্কে
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
যাকাত সম্পর্কে
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
ফিতরা সম্পর্কে
১. ফরজ রোযা: রমজান মাসের রোযা পালন করা প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ।
২. নফল রোযা: ফরজ রোযা ছাড়াও বিভিন্ন সময় নফল রোযা রাখা যায়, যেমন- শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা, আয়ামে বীজের রোযা (প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা ইত্যাদি।
৩. কাফফারা রোযা: কোনো ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে ভঙ্গ করলে তার কাফফারা হিসেবে রোযা রাখা হয়।
৪. নাজর রোযা: মানত বা নাজর হিসেবে রোযা রাখা।
উপসংহার
রমযান ও রোজা মুসলিমদের জন্য একটি অমূল্য উপহার। এটি শুধু খাদ্য ও পানীয় থেকে বিরত থাকার নাম নয়, বরং এটি আত্মশুদ্ধি, নৈতিক উন্নতি এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার একটি প্রক্রিয়া। এটি মানবিক সম্পর্ককে শক্তিশালী করে, আর সামাজিক ও আধ্যাত্মিক স্তরে একে অপরকে সাহায্য করার এবং সহানুভূতির অনুভূতি তৈরি করে। তাই, রোজা রাখা এবং রমযান মাসকে যথাযথভাবে পালন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য একটি মহান দায়িত্ব।